খাঁটি ইসবগুলের ভুসি (সার্টিফাইড) – Psyllium Husk

Description

খাঁটি ও প্রাকৃতিক ইসবগুলের ভুসি

ইসবগুলের ভুসি সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ব্যবহৃত হয়। শরীর ঠান্ডা রাখতেও এই ভুসির জুড়ি মেলা ভার। ছোট-বড় অনেক অসুখেরই সমাধান মেলে নিয়মিত ইসুবগুল খেলে। এর উপকারিতার কথা মাথায় রাখলে আপনিও নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করবেন।

FarmsFy আপনাকে দিচ্ছে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত, রাসায়নিকমুক্ত ও সতেজ ইসবগুল। ১ টেবিল চামচ ইসবগুলে ৫৩ শতাংশ ক্যালোরি, ০ শতাংশ ফ্যাট, ১৫ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫ গ্রাম শর্করা, ৩০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৯ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে।

ইসবগুল কেন সুপারফুড?

• কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ইসবগুল: ইসবগুল পায়খানায় পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করে পায়খানা নরম করে এবং সহজে বের হতে সাহায্য করে।
• ডায়রিয়া চিকিৎসায় ইসবগুল: যে কারণে ডায়রিয়া হয়েছে, যেমন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস খাদ্যনালির যে ক্ষতি সাধন করে, তা সারিয়ে তোলে।
• দীর্ঘদিন হজমের সমস্যায় ইসবগুলের ব্যবহার: ইসবগুল পাকস্থলী পরিষ্কার করে।
• বুক জ্বালাপোড়া বা গ্যাসের সমস্যায় ইসবগুল: দুধ ও ইসবগুল অ্যাসিড প্রশমিত করে। পাকস্থলী থেকে সঠিক পরিমাণ অ্যাসিড নিঃসৃত করে।
• ওজন কমাতে ইসবগুলের ভূমিকা: ইসবগুল খাদ্যনালি পরিষ্কার করে ও শরীরে চর্বি কমায়।
• হৃদ্‌রোগ নিরাময়ে ইসবগুল: প্রতিদিন খাবারের পর ইসবগুল খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
• ডায়াবেটিস চিকিৎসায় ইসবগুল: ১-২ চামচ ইসবগুল ২৪০ মিলি পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ কমায়।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপায়:

• প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে দুই চামচ ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরতে।
• ডায়রিয়া প্রতিরোধে দুই চামচ ইসবগুলের সাথে তিন চামচ টাটকা দই মিশিয়ে দিনে ২ বার পান করুন।
• প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে পান করলে অ্যাসিডিটি প্রতিরোধ অত্যন্ত কার্যকর।
• খাওয়ার আগে ১০–১৫ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়।

FarmsFy-এর বিশেষত্ব:

• সরাসরি সংগৃহীত প্রাকৃতিক ইসবগুলের ভুসি – কোনো কেমিক্যাল প্রসেসিং নেই।
• রোদে শুকানো ও মেশিন-মুক্ত প্রক্রিয়ায় প্রক্রিয়াজাত।
• শতভাগ বিশুদ্ধতা ও গুণগত মান নিশ্চিত।

সতর্কতা:

অতিরিক্ত ইসবগুল সেবনের ফলে ক্ষুধামান্দ্য, ডায়রিয়া হতে পারে। ইসবগুল বিভিন্ন ওষুধের কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলে। তাই ওষুধ সেবনের ২ ঘণ্টা আগে অথবা ২ ঘণ্টা পর সেবন করতে হবে। ইসবগুল খাওয়ার পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে এর কার্যকারিতা নির্ভর করে। তাই সঠিক নিয়ম-পদ্ধতি জেনে সে অনুযায়ী ইসবগুল সেবনে সচেতন হতে হবে।

সুস্বাস্থ্য শুরু হোক প্রতিদিনের এক মুঠো ইসবগুলের ভুসি দিয়ে। আজই FarmsFy থেকে অর্ডার করুন – সুপারফুড এখন আপনার দোরগোড়ায়।